পিটিভি নিউজ ডেস্কঃ সিলেট জেলার কানাইঘাট উপজেলার ৮ নং ঝিঙ্গাবাড়ী ইউনিয়নের আগতালুক গ্রামে এক প্রবাসীর স্ত্রী ফারহানাকে তিনজন মিলে ধর্ষণ করে গর্ভে বাচ্চা ধারণ করে ।
প্রায় ৭ মাস পরে দর্শিতা ফারহানার গর্ভের বাচ্চাটাকে অভিযুক্ত আসামিরা বিভিন্ন ধরনের লোভ-লালসা দেখিয়ে বাচ্চাটাকে ঔষধ দিয়ে মেরে ফেলা হয় তারপর মৃত বাচ্চাটাকে কয়েকজনের পরামর্শে আইনের চোখের আড়ালে মাটিতে পুঁতে ফেলে ধর্ষিতার মা । অভিযোগ করছেন ধর্ষিতা মহিলা।
অভিযুক্ত আসামিরা এখনো আইনের ধরাছোঁয়ার বাইরে আছে তাদের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না কিছু প্রভাবশালী লোকদের কারণে ।
কিন্তু উক্ত বিষয়টি ধামাচাপা দেয়ার জন্য এলাকার কিছু সালিশ গন প্রশাসনকে না জানিয়ে গোপনে শেষ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন ।
বিষয়টি কিছু জনসম্মুখে খবর পেয়ে দুইজন সাংবাদিক ধর্ষিতার বাড়িতে অবস্থান করলে ধর্ষিতার মা সাক্ষাৎকারে বলেন আমার মেয়ে দুদিন থেকে বাড়িতে নেই কোথাও যেন চলে গেছে খুঁজে পাচ্ছি না আমি গরীব অসহায় মানুষ আপনারা আমার মেয়ের বিচারটি সুষ্ঠুভাবে করে দিন ।
এরপর বিষয়টি স্থানীয় মেম্বার হারুন রশিদ সাহেবের কাছ থেকে ফোন যোগাযোগের মাধ্যমে সত্যতা স্বীকার পাওয়া যায় এবং ওই এলাকায় আরেকজন সম্মানী ব্যক্তি মাস্টার নুরুল আমিন এর কাছ থেকে জানতে চাইলে তিনি বিভিন্ন ধরনের মিথ্যে অজুহাত দেখিয়ে বিষয়টি ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করছেন ও প্রকৃত তিন আসামিকে বাদ দিয়ে অন্যকে দোষী সাব্যস্ত করার পরিকল্পনা চালানো হচ্ছে ।
উক্ত বিষয়টি স্থানীয় প্রশাসনের দৃষ্টি হস্তক্ষেপ কামনা করছি অসহায় ধর্ষিতা মহিলা যেন তার সঠিক বিচার পায় এবং প্রকৃত এই তিন অপরাধীকে আইনের আওতায় এনে শাস্তি প্রদান করা জন্য এলাকাবাসীর দাবি ।
এরমধ্যে সাংবাদিকরা এই বিষয়টি পত্রপত্রিকায় না লেখার জন্য বিভিন্ন ধরনের ভয়-ভীতি ও হুমকি প্রদান করছেন স্থানীয় সালিশ গনের কিছু লোক ।
Leave a Reply