কাজীরহাট প্রতিনিধি:
কাজীরহাট থানাধীন বিদ্যান্দনপুর ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের চরমাধবরায় গ্রামে সামসুল হক হাওলাদারের কন্যা রাবেয়া আক্তার (১৯) সাথে একই এলাকার নান্নু হাওলাদোরের ছেলে রাব্বি হাওলাদার (২৪) সাথে প্রায় দুই বছর পূর্বে ১লক্ষ টাকা দেন মহরনার মাধ্যমে বিবাহ হয়। রাবেয়ার মা রুনু বেগম জানায়, বিবাহর পর থেকেই আমার মেয়ের উপর চলে যৌতুকের টাকার জন্য অমানুবিক শাররিক নির্যাতন।
এক পর্যায় গত জানুয়ারি মাসে মেয়ের সুখের কথা ভেবে যৌতুক বাবদ ধার দেনা করে একলক্ষ টাকা দিতে হয় আমার বেয়াইন নাছিমার কাছে। অতঃপর ও মেয়ের সুখ নেই। আমার জামাতার দাবী আরো ৩ লক্ষ টাকা দিতে হবে মেয়ে সুখের সংসার করতে হলে। টাকা না দিতে পারায় প্রায় সময় আমার মেয়েকে মারধর করে আসছে জামাই রাব্বি হাওলাদার, শ্বাশুরী নাছিমা বেগম ও ভাসুর সুমন হাওলাদার।
এ পর্যায় আমার মেয়েকে পরিকল্পিত ভাবে গত ৫ মে দুপুর ৩ ঘটিকায় রান্না করতে পাঠায় শ্বাশুরী ও ভাসুরের যোগসাজসে স্বামী কৌশলে রাবেয়ার সেলোয়ারে আগুন লাগিয়ে দেয় রান্নার চুলা থেকে। আগুনে রাবেয়ার ডান পায়ের রান ও কোমড়ের উপর অংশ পুড়ে যায়। রাবেয়ার চিৎকারে পাশের বাড়ির লোকজন দৌড়ে আসে দেখতে পায় আগুন আগুন করে চিৎকার করছে রাবেয়া স্বামী াঅগুন নিভানোর চেষ্টা করছে। ঐ দিনেই জামাতা মুলাদী উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করলে ৭ দিন চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে।
ঘটনায় গত ১৩ মে রাবেয়ার মা কাজীরহাট থানায় লিখিত অভিযোগ করেন বলে জানাগেছে। পুলিশ রাবেয়ার স্বামী রাব্বি হাওলাদার কে আটক করে কাজীরহাট থানায় নিয়ে আসে।
রাবেয়ার সাথে কথা হলে সে জানায়, আমাকে প্রায় সময় মারধর করে যৌতুকের টাকার জন্য বাবা বাড়ি থেকে একলক্ষ টাকা এনে দিয়েছি। বাকী ৩ লক্ষ টাকা দাবী করে
Leave a Reply