রাজশাহী প্রতিনিধি ঃ
দিন দিন বাড়ছে যৌনকর্মীর সংখ্যা। পাওয়া যাচ্ছে ভাড়াটে স্বামী, ঝুঁকির মুখে পড়ছে রাজশাহী নগরীর যুবসমাজ। রাজশাহী নগরীর তেরখাদিয়ার বাইপাস রোড হইতে সিটি কনভেনশন সেন্টারের পচ্চিম পাশে ৫তালা বাড়ির মালিক আয়শা আকতার লিজা বেগম তার ফেসবুক মাধ্যমে বিভিন্ন মিথ্যা অপপ্রচারে লিপ্ত হন। বর্তমান (গুডগার্ল) মক্ষীরানি আয়শা আকতার লিজার ফাঁদে পা বাড়িয়ে প্রেমে পরেছিলেন যারা।? এর আগে ২০১০ সালের দিকে নগরীর তেরখাদিয়া স্টেডিয়াম মোড় হইতে মসজিদ-উল-আবরার এর পাশে, স্থানীয় ডলার আহমেদ এর সাথে লিজার বিয়ে হয় এবং স্থানীয় ডলার আহমেদ এর সাথে ২ বছর যাবত সংসার হওয়ার পর, লিজা বেগম ওইখানকার স্থানীয় ডলার আহমেদকে ডির্ভোস দেয়। এরপর প্রেমের ফাঁদে রাজশাহী ৪ আসনের সংসদ সদস্য এমপির সাথে লিজার বন্ধনে আবদ্ধ হন। এবং হ্নদয়ে মুগ্ধ হয়ে ২০১২ সালের দিকে এমপির সঙ্গে পারিবারিক ভাবেই লিজার বিয়ে হয়-৪ আসনের সংসদ সদস্য (এমপির) বাগমারার নিজ বাসভবনে। এভাবে সংসার জীবনে দুটিবন্ধনে কাটিয়ে যাচ্ছিলেন, সুখের উল্লাসে লিজার জীবন যাত্রা। বিয়ের পরদিন থেকে শুরু হয়, তাদের সংসার জীবন। কিন্তু এদিকে লিজার বেপরোয়া চলাফেরার কারণে গত ২৪ এপ্রিল আদালতের মাধ্যমে লিজাকে ডির্ভোস দিতে বাধ্য হয় এমপি। কিন্তু হটাৎ করে ফেসবুক মাধ্যমে তোলপাড় শুরু হয়েছে লিজাকে বিয়ের সময়ে নাকি (এমপি) বলেছিলেন। এখন আমাদের বিয়ে’টা রেজেস্ট্রি করা যাবে না। তার কারণ, নির্বাচনের জন্য নমিনেশন পেতে সমস্যা হতে পারে। একথা বলে ফেসবুক যোগাযোগ মাধ্যমে, রাজশাহী -৪ আসনের সংসদ সদস্যর নামে বিভিন্ন কৌশলে মিথ্যা অপপ্রচারে মরিয়া হয়ে আদাগুঁড় খেয়ে এমপির মান-সন্মান ধুলোর সাথে উড়িয়ে দিতে চাইছেন লিজা। এতো বছর যাবত স্বামীর সংসার করে, বিয়ের দুই বছর পর ২০১৫ সালের দিকে এমপির (স্ত্রী) বাচ্চার মা, হবেন বলেও ফেসবুক মাধ্যমে আবারো মিথ্যা অপপ্রচারে ডুবে হাবুডুবু খাচ্ছেন। আয়শা আকতার লিজা। নিজের ফেসবুকে আরও লিখেন, নির্বাচনের জন্য নাকি (এমপি) লিজা বেগমকে বাচ্চা নিতে মানা করেন। এ কথাও ফেসবুক মাধ্যমে মিথ্যা অপপ্রচারের ঝড় তুলেছেন। রাজশাহীর নগরীর বেপরোয়া (গুডগার্ল) আয়শা আকতার লিজা। বর্তমান, ফেসবুকে মিথ্যা অপপ্রচার চোখে পড়লে সনি বাংলা টিভির রাজশাহী বিভাগীয় (প্রধান) এর সাথে ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক এমপির মুঠো ফোনে কথা হলে। তিনি জানান, শিবলী লিজা আমার স্ত্রী,ছিল অস্বীকার যাচ্ছিনা। কিন্তু সে আমার কথায় অবাধ্যতায় লিপ্ত হওয়ায় লিজাকে ডিভোর্স দিতে বাধ্য হয়েছি এবং অবাধ্যতার কারণে, লিজাকে ইসলামী নীতিমালায় দেল-মোহোরআনা -পাওনা-দাওনা পরিশোধ বুঝিয়ে আদালতের মাধ্যমে লিজাকে (ডির্ভোস) দিয়েছি। এবিষয়ে কেউ ফেসবুকের মাধ্যমে মিথ্যা অপপ্রচারের অভিযোগ তুলে কোন লাভ হবে না। বলেও তিনি জানান
Leave a Reply