নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
রাজধানীতে পশুর হাট কম বসবে। তাতে কমবে সংক্রমণের ঝুঁকি? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হাট কম হওয়ায় লোকসমাগম বাড়বে। পরিস্থিতি চলে যেতে পারে নিয়ন্ত্রণের বাইরে। সিটি করপোরেশন স্বাস্থ্যবিধি মানার কথা বললেও বাস্তবায়ন নিয়ে শঙ্কা রয়েছে ইজারাদারদের।
কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে ঢাকার দুই সিটিতে চলছে পশুর হাট স্থাপনের প্রস্তুতি। বাঁশ, খুঁটি ও সামিয়ানা নিয়ে ব্যস্ত কর্মীরা। আরো সপ্তাহ খানেক চলবে এই কর্মযজ্ঞ।
ঢাকা উত্তর সিটি ছয়টি হাটের মধ্যে একটি উত্তরার বৃন্দাবনে, বাকি চারটি উত্তরখান, কাওলা, ডুমনি ও ভাটারার সাঈদনগরে। আর গাবতলীর পশুর হাট উত্তর সিটির স্থায়ী হাট। দক্ষিণ সিটিতে পাঁচটি হাট বসার কথা থাকলেও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসবে ১৯ জুলাই।
আরো পড়ুনঃ ডিএনসিসি’তে বসবে ৬টি পশুর হাট
হাজারীবাগ পশুর হাট পরিচালক আবুল হাসনাত বলেন, আমাদের প্রধান সমস্যা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা। আরেকটি হল অর্থনীতি।
করোনা সংক্রমণ আর অর্থনৈতিক সংকটের কারণে এবারের হাট নিয়ে অনেকটা শঙ্কায় ইজারাদাররা। তবে প্রচলিত হাটের চেয়ে ডিজিটাল হাটের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
নগরবীদ স্থপতি ইকবাল হাবীব বলেন, ডিজিটাল হাট একেবারে সু-পরিকল্পিত, সুষ্ঠু ব্যবস্থা।
আরো পড়ুন: নারায়ণগঞ্জ সিটিতে বসছে ৭ টি পশুর হাট
আর পশুর হাটে স্বাস্থ্যবিধি না মানলে কঠোর হওয়ার হুঁশিয়ারি ঢাকা উত্তর সিটির।
মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, প্রতিটি হাটেই আমরা এবার ম্যাজিস্ট্রেট দেব মনিটরিং এর জন্য।
এবারের পশুর হাট চলবে ঈদের দিনসহ মোট পাঁচদিন
Leave a Reply